টানা বৃষ্টির জের : মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে ছাড়া হল জল

20th August 2020 4:33 pm বাঁকুড়া
টানা বৃষ্টির জের : মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে ছাড়া হল জল


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  হাওয়া অফিসের পূর্বাভাষ  সত্যি করে বুধবার রাত থেকে রাজ্যের অন্যান্য অংশের সঙ্গে বাঁকুড়া জেলা জুড়েও বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী বুধবার সকাল পর্যন্ত জেলায় ৩৬.৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আর তার জেরেই এদিন বাঁকুড়ার মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে চারটি গেটের মাধ্যমে জল ছাড়া শুরু করলো কংসাবতী সেচ দপ্তর। আর এই ঘটনায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন একাংশের কৃষিজীবি মানুষ। এমনিতেই বৃষ্টির জলে বেশ কিছু ধান জমি জলের তলায় ডুবে আছে। এরপর কংসাবতী সেচ প্রকল্পের জলে সেই ধান জমি আরো ক্ষতি হবে।

    কংসাবতী সেচ দপ্তর সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী জলাধার থেকে দুপুর ১২ টা থেকে চারটি মূল গেট দিয়ে কংসাবতী নদী পথে ৫ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হলো। যা মূলতঃ পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুরের একাংশে সেচের কাজে প্রয়োজন হবে।

 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।